logo
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • রাজনীতি
  • স্থানীয় সরকার
    • মৌলভীবাজার
    • সিলেট
  • সাহিত্য-সংস্কৃতি
  • পর্যটন
  • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • আরও
    • শিক্ষাঙ্গন
    • ইসলামী জিন্দেগী
    • অর্থ ও বাণিজ্য
    • স্বাস্থ্য-কথন
    • পত্রিকা
    • মুক্তমত
    • শিক্ষাঙ্গন
    • সাফল্য
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • রাজনীতি
  • মৌলভীবাজার
  • সিলেট
  • প্রবাস
  • অর্থ ও বাণিজ্য
  • স্থানীয় সরকার
  • খেলাধুলা
  • ছড়া সমগ্র
  • পর্যটন
  • নারী ও শিশু
  • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
  • বিনোদন
  • মুক্তমত
  • সম্পাদকীয়
  • ইসলামী জিন্দেগী
  • শিক্ষাঙ্গন
  • সাফল্য
  • সাহিত্য-সংস্কৃতি
  • স্বাস্থ্য-কথন
  • পত্রিকা
  • ফটোগ্যালারী
  1. প্রচ্ছদ
  2. ইসলামী জিন্দেগী

কারবালার মর্মান্তিক প্রেক্ষাপট: আপোসহীন চেতনার উৎস


প্রকাশিত হয়েছে : ৫ জুলাই ২০২৫, ৩:৪৭ অপরাহ্ণ

মুহাররম মাস হিজরী সনের প্রথম মাস। চারটি সম্মানিত মাসের মধ্যে জাহিলি যুগেও মুহাররম মাসকে বিশেষ সম্মানও মর্যাদার চোখে দেখা হতো। এ মাসের ১০ই মুহাররম বিশ্বের কাছে ঘটনাবহুল ও তাৎপর্যপূর্ণ একটি দিন। শুধু উম্মতে মোহাম্মদীর জন্য নয়, বরং এইদিনে পূর্ববর্তী অনেক উম্মত ও নবীদের অবিস্মরণীয় ঘটনার সূত্রপাত হয়েছিল। আশুরার দিবসের ঘটনা ও তাৎপর্যের কারণে গুরুত্বপূর্ণ হলেও অন্য একটি কারণে বিশেষভাবে স্মরণীয়। প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ (সা.) এর দৌহিত্র, জান্নাতি যুবকদের সর্দার হযরত ইমাম হুসাইন (রা.) যালিম স্বৈরাচারী ইয়াযিদ বাহীনির হাতে নির্মমভাবে স্বপরিবারে শহীদ হন। ইতিহাসের জলন্ত সাক্ষী এই মহররম মাস।

ইতিহাস ঐতিহ্য ও রহস্যময় তাৎপর্য নিহিত রয়েছে এ মাস কে ঘিরে, এ মাসে যুদ্ধ-বিগ্রহ সম্পূর্ণরূপে নিষিদ্ধ ছিল, এসব কারনেও এ মাসটি অত্যন্ত মর্যাদাপূর্ণ। এ মাসের নামকরণ করা হয়েছে মুহাররম বা মর্যাদাপূর্ণ মাস। পবিত্র কুরআনে কারীমে বর্ণিত হয়েছে “নিশ্চয়ই আল্লাহর বিধান ও গণনায় মাসের সংখ্যা ১২। যেদিন থেকে তিনি সব আসমান ও পৃথিবী সৃষ্টি করেছেন। তন্মধ্যে চারটি হল সম্মানিত মাস। এটাই সু প্রতিষ্ঠিত বিধান। সুতরাং তোমরা এই মাসগুলোর সম্মান বিনষ্ট করে নিজেদের প্রতি অত্যাচার করো না”। (সূরা তাওবা, আয়াত: ৩৬) রাসুল (সা.) ইরশাদ করেন, রামাদানের পর সর্বোত্তম সিয়াম হচ্ছে আল্লাহর মাস মুহাররম মাসের সিয়াম। (সহীহ বুখারী) আরবি প্রথম মাস মুহাররমের ১০ তারিখকে আশুরা বলা হয়। বিশুদ্ধ হাদিস এবং ঐতিহাসিক তথ্য মতে এদিনেই মহান আল্লাহ তায়ালা আসমান ও জমিন সৃষ্টি করেছেন, হযরত আদম হাওয়া (আ.) কে সৃষ্টি , বিভিন্ন নবীদের শত্রুদের হাত থেকে রক্ষা, ফেরাউন কে নীলনদে ডুবিয়ে হত্যা, হযরত মুসা (আ.) এর উপর তাওরাত নাজিল, হযরত নূহ (আ.) এর জাহাজ ঝড়ের প্রবল থেকে রক্ষা, হযরত দাউদ (আ.) এর তাওবা কবুল, নমরুদের অগ্নিকুণ্ড থেকে ইব্রাহিম (আ.) উদ্ধার, হযরত আইয়ুব দূরারোগ্য ব্যধি থেকে সুস্থতা লাভ, দশজন নবীর মুক্তি লাভ এবং পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়া সহ বিভিন্ন ঘটনা সংঘটিত হয়েছে।

বিশেষত এদিনটি জালিমের বিরুদ্ধে মজলুমের মাথা তুলে দাঁড়াবার, ন্যায়ের পক্ষে অন্যায়ের বিপক্ষে জীবনকে বিলিয়ে দেবার। ইমাম হুসাইন (রা.) নির্মমভাবে ভাবে শহীদ হয়েছেন এবং রেখে গেছেন আমাদের জন্য অনুপম আদর্শ। হুসাইন (রা.) এর শাহাদাত শুধু শোকের নয়, বরং ত্যাগের অনুপম শিক্ষা।

কারবালার মর্মান্তিক ঘটনা মুমিন হৃদয়ের রক্তক্ষরণ ঘটে। ইমাম মুয়াবিয়া (রা.) ইন্তেকালের পর তার তদ্বীয় পুত্র দুষ্ট প্রকৃতির স্বৈরাচারী জালিম ইয়াযিদ ক্ষমতা গ্রহণ করে, তখন ইমাম হুসাইন (রা.) মদিনায় ছিলেন। ইয়াজিদের শাসনবার গ্রহণের বিষয়ে তৎকালীন সময়ের অধিকাংশ সাহাবা একমত ছিলেন না। অনেকটা অস্ত্রের জুড়ে সে মুসলমানদের ক্ষমতা দখল করে। ইয়াযিদ মদিনার গভর্নরের মারফত ইমাম হুসাইন কে ইয়াযিদের অনুগত্য স্বীকার করতে বলে কিন্তু জান্নাতি যুবকদের সর্দার, নবীজির আদরের নাতি, একজন সাচ্চা ঈমানদার হয়ে যালিম শাসকের অনুগত্য স্বীকার করতে রাজি হননি।

ইয়াজিদ মদিনার গভর্নর কে নির্দেশ দেয় ইমাম হুসাইন বাইয়াত গ্রহণ না করলে কারাগারে পাঠিয়ে শাস্তির ব্যবস্থা করতে। মদিনার গভর্নর বিপদে পড়ে যান। তিনি কিভাবে প্রিয় নবীজির নাতিকে কারাগারে পাঠাবেন? তিনি হযরত ইমাম হুসাইনকে অনুরোধ করেন মদিনা ছেড়ে অন্য কোথাও চলে যেতে বাধ্য হয়ে তখন তিনি মক্কায় হিজরত করেন। এমতাবস্থায় কুফার কিছু লোক তাকে কুফায় আগমনের আমন্ত্রণ জানান এবং তার হাতে বাইয়াত গ্রহণের অঙ্গীকার করেন। পরপর কয়েকটি আমন্ত্রণ পত্র পেয়ে তার স্বীয় চাচাতো ভাই মুসলিম ইবনে আকিল (রা.) কে কোফায় প্রেরণ করেন। মুসলিম ইবনে আকিল পরিস্থিতি ইতিবাচক অনুধাবন করে ইমাম হোসাইন (রা.) কে কুফায় আগমনের জন্য আমন্ত্রণ জানান। কেননা শুধু কুফায় ইমাম হোসাইন এর প্রতিনিধি হিসেবে তার নিকট আঠারো হাজার লোক হাতে বায়াত গ্রহণ করেছিল।

মুসলিম বিন আকিলের পত্র পেয়ে হযরত ইমাম হোসাইন কুফার পথে রওনা দিলেন। আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস, ওমর ইবনে আব্দুর রহমান সহ হিতাকাঙ্খীদের উপদেশ কিংবা অনুরোধ এক্ষেত্রে রক্ষা না করে ইসলামী খেলাফত দুরাচারীদের হাত থেকে রক্ষা করার জন্য তার সফর কর্মসূচি শুরু করেন। কিন্তু ভাগ্যের বিপাকে অবস্থা পরিবর্তন হতে লাগলো। ধূর্ত ইয়াযিদ কুফার গভর্নর পরিবর্তন করে উবাইদুল্লাহ ইবনে যিয়াদকে নতুন গভর্নর করে। সে ছিল হিংস্র ও নির্মম। মুহাম্মদ বিন আশাআছের নেতৃত্বে সত্তর জন সৈন্যর বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে আহত হয়ে পড়েন অবশেষে ইবনে যিয়াদের নির্দেশে মুসলিম বিন আকিল (রা.) কে হত্যা করা হয়। মুহাম্মদ বিন আশাআছ ইমাম হোসাইন কে কুফাতে আগমন না করা এবং শাহাদাতের সংবাদ পৌঁছান। এ সংবাদের প্রেক্ষিতে মুসলিম গোত্রের প্রতিশোধ গ্রহণের প্রেক্ষিতে শপথ নিলেন ইমাম হুসাইনের কুফা গমণ ছাড়া আর কোন পথ রইল না। অবশেষে গিয়ে কারবালার প্রান্তরে উপনীত হলে একহাজার ইয়াজিদের বাহিনী প্রতিরোধ করলে যুদ্ধের প্রস্তুতি শুরু হয়।

আগে থেকেই আহলে বাইতের জন্য ফোরাত নদীর পানি বন্ধ করে দিল এবং নবী পরিবারদের বিরুদ্ধে ২০-২২ হাজার সশস্ত্র বাহিনীর সাজে সজ্জিত হয়ে যুদ্ধের আহ্বান করলো। ৬১ হিজরী দশ মুহাররম ইমাম হোসাইন (রা.) ইয়াজিদি বাহিনীদের সাথে যুদ্ধের জন্য অগ্রসর হন। তিনি তাদের উদ্দেশ্যে এক হৃদয়গ্রাহী ভাষণ দেন- জুহায়র ইবনে কায়েসও অগ্রসর হয়ে শত্রুদের আহলে বাইতের হত্যা করা থেকে বিরত থাকার আহ্বান জানান। কিন্তু পাপিষ্ট সীমার তীর নিক্ষেপ এর মাধ্যমে যুদ্ধের সূচনা করে। বাহিনীর একাংশের সেনাদক্ষ হুর ইবনে ইয়াযিদ হুসাইনের দলে চলে আসলে তার উপরেও তীর নিক্ষেপ শুরু হল। তুমুল যুদ্ধে ইমাম হোসাইন এর অধিকাংশ আহলে বাইতের সদস্যরা শহীদি সুরাহা পান করেন। শহীদ হলেন হযরত আলি আকবর, পাপীষ্টরা তার লাশকে টুকরো টুকরো করে ফেলে। এদিকে উমার ইবনে হাসানের তরবারির আঘাতে কাসিম বিন হাসান আহত হয়ে পড়ে। তার মুখ থেকে বের হল চাচা! হযরত হুসাইন এসে তাকে ধরলেন এবং উমার কে তরবারির আঘাতে কনুই পর্যন্ত হাত কেটে দিলেন। ভাতিজার লাশ কাঁধে তুলে নিয়ে আহলে বাইতের অন্যান্য শহীদদের পাশে শুয়ে দিলেন। হযরত হুসাইন (রা.) সঙ্গী সাথীহীন একাই দাঁড়িয়ে রইলেন। ময়দানে একা হলেও শত্রুদের কারো সামনে আসার সাহস হচ্ছিল না। হযরত হোসাইন কে হত্যার পাপ কেউই তার কাঁধে বহন করতে চাইলো না। অবশেষে কুন্দা গোত্রের মালিক ইবনে আসার অগ্রসর হলো এবং ইমাম হুসাইনের উপর তরবারির আঘাত চালালো। তিনি মারাত্মক আহত হলেন, তার ছেলে আলী আসগর কে আহবান করলেন এবং নিজের কোলে বসালেন। ইবনে আসদি নামক এক দুর্ভাগা তাকেও তীর মেরে শহীদ করে দিল। ইমাম হোসাইন এই নিষ্পাপ শিশু বাচ্চার রক্ত কালবালার মাটিতে ছিটিয়ে দিলেন এবং বললেন হে আল্লাহ! তুমি এই জালিম লোকদের থেকে আমাদের প্রতিশোধ নিও।
ইমাম হুসাইন (রা.) পিপাসা অত্যন্ত বৃদ্ধি পেলে ফুরাত নদীর দিকে অগ্রসর হলে তখন হাসিন বিন নবীর তার মুখ লক্ষ্য করে তীর নিক্ষেপ করল। তীর হোসাইন এর মুখে আঘাত করল এবং অনেক রক্তক্ষরণ হল। সীমার দশজন সৈন্যসহ হুসাইনের দিকে অগ্রসর হল। ইমাম হুসাইন (রা) পিপাসার্ত ও মারাত্মক আহত অবস্থায় তাদের সাথে মোকাবেলা করছিলেন। যেদিকে অগ্রসর হচ্ছিলেন ভাগ ভাগ বলে পালাচ্ছিল। সীমার যখন বুঝতে পারলো সবাই হোসাইনকে হত্যা করা থেকে বাঁচতে চাচ্ছে তখন এক যুগে আক্রমণের নির্দেশ দিল। আদেশ পেয়ে পাপিষ্টরা একযোগে অগ্রসর হয়ে আঘাত করল। ইমাম হুসাইন মোকাবেলা করতে শাহাদাতের সুরাহা পান করেন।

সীমারের নির্দেশে জাহান্নামে ইবনে আনাস নখয়ী ইমাম হুসাইন (রা) এর মাথা থেকে শরীর বিচ্ছিন্ন করে দিল। ইমাম হোসাইন এর শরীরে ৩৪ টি বর্শার ছিদ্র, ৪০ টি তরবারির ও ১২১ টি তীরের জখম ছিল। তবে এই সংখ্যা নিয়ে মতভেদ আছে। শত্রুরা হযরত জয়নাব, শিশু,পুত্রহীনা ও বিধবা সহ সর্বমোট ১২ জনকে এক শেকলে বেঁধে শেকলের এক মাথা হযরত জয়নুল আবেদীনের বাহুতে বেঁধে এবং অন্য মাথা জয়নাবের বাহুতে বেঁধে দেয়। উত্তপ্ত মরুতে এখানে সেখানে হাটে বাজারে ঘুমিয়েছে যাতে দুনিয়াবাসী জানতে পারে ইয়াযিদ বিজায় অর্জন করেছে। নবী পরিবারকে বন্দী অবস্থায় কুফা থেকে শত শত মাইল দূরে সিরিয়ায় মোয়াবিয়ার সবুজ রাজপ্রাসাদে আনা হলো। দুঃখ কষ্ট সহ্য করার পরেও ইয়াজিদের দরবারে সাহসী ভূমিকা রাখলেন হযরত জয়নাব। সিরিয়ায় বিপ্লবের সম্ভাবনা দেখে চতুর ইয়াযিদ তার কৌশল বদলাতে বাধ্য হল। বন্দীদের সসম্মানে মদিনায় পাঠানোর ব্যবস্থা করল কিন্তু সেসব ছিল বনিতাপূর্ণ , মুখে একরকম বললেও কাজ করেছিল ভিন্ন।

আহলুল বাইতের সদস্য হুসাইন (রা.) এর প্রতি নবীজি (সা.) এর ভালোবাসা ও হোসাইন (রা.) এর ভালোবাসা আমাদের জন্য আল্লাহর ভালোবাসা পাওয়ার মাধ্যম- এই সুসংবাদ উম্মতকে জানিয়ে বলেন, হোসাইন আমার থেকে আর আমি হুসাইন থেকে যে হুসাইনকে ভালোবাসে আল্লাহ তাকে ভালবাসে. নাতিদের মত হোসাইন একজন। আব্দুল্লাহ ইবনে উমর (রা.) কে এক ব্যক্তি ইহরাম অবস্থায় মশা মারার হুকুম জিজ্ঞেস করল। তিনি ব্যক্তির পরিচয় জানতে চাইলেন। জানলেন, এ ব্যক্তি ইরাক থেকে এসেছেন। ইবনে ওমর বেশ দুঃখ পেয়ে বললেন, যারা নবীর বংশধরকে শহীদ করল তারা মশা মারার বিধান জানতে চায়! আমি নিজ কানে শুনেছি রাসুল (সা) কে হাসান হুসাইন (রা.) কে বলছেন, হাসান হোসাইন দুনিয়াতে আমার দুটো সুগন্ধি ফুল। আহলে বাইতের সদস্যদের প্রতি ইতিহাসের নৃশংসতম নির্মম হত্যাযজ্ঞ চালিয়ে সারা জীবন সে মানুষের কাছে ঘৃণার পাত্র হয়ে রয়ে গেল। এমনকি ইতিহাস তালাশ করলে দেখা যায় তার সন্তান মুয়াবিয়া ইবনে ইয়াযিদ যে কিনা শাসনভার গ্রহণ করেনি,সে বলেছিল আহলে বাইতের সাথে শাসনবার ক্ষমতা দখলের জন্য যে হত্যাযজ্ঞ চালিয়েছিল আমার বাবা সেই ক্ষমতা আমি দখল করতে চাই না। নবীজী (সা.) জান্নাতি যুবকদের দুই সরদার কে ভালবাসেন এবং আল্লাহর যেন তাদের ভালোবাসেন সে মর্মে বলেন- হে আল্লাহ আমি তাদের উভয়কে ভালোবাসি আপনি তাদেরকে ভালবাসুন।

ইমাওমে আশুরা শুধু আমাদের প্রতিবাদি হতে শিখায়নি কুরআন সুন্নাহ দৃঢ় প্রতিজ্ঞা হওয়ার শিক্ষা দেয়। শুহাদায়ে কারবালার আমাদের চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দিচ্ছে সবকিছু বিলীন করে দেওয়া যাবে কিন্তু অন্যায় অসত্যের কাছে আপস করা চলবে না মাথা নত করা যাবে না। কবি বলেন,ইসলাম জিন্দা হোতা হ্যায় কারবালা কে বাদ অর্থাৎ ইসলামের পুনরায় পুনর্জাগরণ হয় কারবালার পর পরই। তিনি ইয়াজিদের হাতে বাইয়াত গ্রহণ করলে কারবালার ঘটনা ঘটতো না এবং ধর্মীয় উচ্চাসনে বসানো হতো। কিন্তু নীতি, আদর্শ, সত্য, মানবতা ও মুক্তির জন্য নিঃসংকোচচিত্তে এ রকম প্রাণ দানের ঘটনা বিরল। অসত্য-অন্যায়ের কাছে মাথা নত নয় বরং আমাদের হতে হবে আত্মত্যাগের বলে বলিয়ান, দৃঢ়প্রতিজ্ঞ এবং হকের পথে পাহাড়ের ন্যায় অটল-অবিচল।

 

ইসলামী জিন্দেগী এর আরও খবর
লাইলাতুল কদরের ফজিলত ও গুরুত্ব

লাইলাতুল কদরের ফজিলত ও গুরুত্ব

ভাগ্য পরিবর্তনের রজনী লাইলাতুল কদর

ভাগ্য পরিবর্তনের রজনী লাইলাতুল কদর

বিশ্বময় ছড়িয়ে গেল ফুলতলী ছাহেবের দারুল কিরাতের খেদমত

বিশ্বময় ছড়িয়ে গেল ফুলতলী ছাহেবের দারুল কিরাতের খেদমত

মডারেট স্কলারদের কাঠগড়ায় শবে বরাত ॥ মুহাম্মদ বদরুজ্জামান রিয়াদ

মডারেট স্কলারদের কাঠগড়ায় শবে বরাত ॥ মুহাম্মদ বদরুজ্জামান রিয়াদ

<span style='color:red;font-size:16px;'>সহীহ হাদীস মোতাবেক</span>	 <br/> ‘শবে বরাত’, আল্লাহর রহমত, ক্ষমা ও সামাজিক সম্প্রীতির রাত

সহীহ হাদীস মোতাবেক
‘শবে বরাত’, আল্লাহর রহমত, ক্ষমা ও সামাজিক সম্প্রীতির রাত

সর্বশেষ সংবাদ
ভারতে পালানোর সময় মৌলভীবাজার জেলা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি আটক
ভারতে পালানোর সময় মৌলভীবাজার জেলা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি আটক
জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা উপলক্ষে মৌলভীবাজারে কৃষকদল ও বিএনপি পরিবারের বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা উপলক্ষে মৌলভীবাজারে কৃষকদল ও বিএনপি পরিবারের বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
বিএনপি কিন্ত ধৈর্য্যরে পরীক্ষা দিয়ে যাচ্ছে চাইলেই প্রতিবাদের ধরন পরিবর্তন করতে পারতো- আব্দুর রহিম রিপন
বিএনপি কিন্ত ধৈর্য্যরে পরীক্ষা দিয়ে যাচ্ছে চাইলেই প্রতিবাদের ধরন পরিবর্তন করতে পারতো- আব্দুর রহিম রিপন
সীমান্তে বিএসএফের হাতে আটক তিন বাংলাদেশি চোরাকারবারি : বিজিবি
সীমান্তে বিএসএফের হাতে আটক তিন বাংলাদেশি চোরাকারবারি : বিজিবি
জুলাই গণহত্যার বিচার দাবিতে মৌলভীবাজারে খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত
জুলাই গণহত্যার বিচার দাবিতে মৌলভীবাজারে খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত
কুলাউড়ায় মাছ শিকারের সময় ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ 
কুলাউড়ায় মাছ শিকারের সময় ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ 
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহিদদের স্মরণে মৌলভীবাজার জেলা বিএনপির মৌণ মিছিল
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহিদদের স্মরণে মৌলভীবাজার জেলা বিএনপির মৌণ মিছিল
মৌলভীবাজারে যুবদলের বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশে উত্তাল জনস্রোত
মৌলভীবাজারে যুবদলের বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশে উত্তাল জনস্রোত
জুলাই যোদ্ধাদের উপর হামলার প্রতিবাদে মৌলভীবাজারে জামায়াতের বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ
জুলাই যোদ্ধাদের উপর হামলার প্রতিবাদে মৌলভীবাজারে জামায়াতের বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ
মৌলভীবাজার ডেভেলপমেন্ট ফাউন্ডেশনের নতুন কমিটি গঠন
মৌলভীবাজার ডেভেলপমেন্ট ফাউন্ডেশনের নতুন কমিটি গঠন
গোপালগঞ্জে হামলার প্রতিবাদে মৌলভীবাজারে ছাত্রজনতার বিক্ষোভ 
গোপালগঞ্জে হামলার প্রতিবাদে মৌলভীবাজারে ছাত্রজনতার বিক্ষোভ 
মৌলভীবাজারে ইসলামি সাংস্কৃতিক সংগঠন রিসালাহ’র অভিষেক অনুষ্ঠান
মৌলভীবাজারে ইসলামি সাংস্কৃতিক সংগঠন রিসালাহ’র অভিষেক অনুষ্ঠান
‘চার খলিফার লুটপাটে পিছিয়ে পড়েছে মৌলভীবাজার’: এম নাসের রহমান
‘চার খলিফার লুটপাটে পিছিয়ে পড়েছে মৌলভীবাজার’: এম নাসের রহমান
দাখিলে সিলেট বিভাগে সেরা প্রতিষ্ঠান মৌলভীবাজার জামেয়া ইসলামিয়া আলিম মাদ্রাসা
দাখিলে সিলেট বিভাগে সেরা প্রতিষ্ঠান মৌলভীবাজার জামেয়া ইসলামিয়া আলিম মাদ্রাসা
বাড়ির আঙ্গিনায় সবজি চাষের সময় দেখা মিললো গ্ৰেনেড
বাড়ির আঙ্গিনায় সবজি চাষের সময় দেখা মিললো গ্ৰেনেড
চাঁদাবাজির মামলায় শ্রীমঙ্গল বিএনপি নেতা কারাগারে
চাঁদাবাজির মামলায় শ্রীমঙ্গল বিএনপি নেতা কারাগারে
এনসিপির মৌলভীবাজার জেলা সমন্বয় কমিটি ঘোষণা
এনসিপির মৌলভীবাজার জেলা সমন্বয় কমিটি ঘোষণা
কমলগঞ্জের সিদ্ধেশ্বরপুরে মসজিদ পুনর্নির্মাণ, পাঠাগার ও প্রশিক্ষন কেন্দ্রের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
কমলগঞ্জের সিদ্ধেশ্বরপুরে মসজিদ পুনর্নির্মাণ, পাঠাগার ও প্রশিক্ষন কেন্দ্রের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
তালামীযে ইসলামিয়া মৌলভীবাজার শহর শাখার কাউন্সিল: শিহাবুর রহমান সভাপতি, শাহী উদ্দিন সাধারণ সম্পাদক
তালামীযে ইসলামিয়া মৌলভীবাজার শহর শাখার কাউন্সিল: শিহাবুর রহমান সভাপতি, শাহী উদ্দিন সাধারণ সম্পাদক
মৌলভীবাজারের “মুজিব ম্যুরাল” গুঁড়িয়ে দিয়েছে ছাত্র-জনতা
মৌলভীবাজারের “মুজিব ম্যুরাল” গুঁড়িয়ে দিয়েছে ছাত্র-জনতা

© 2025 purbodeek.com

সম্পাদকমন্ডলীর সভাপতি: আলহাজ্ব মো: চন্দন মিয়া, সম্পাদক : মুজাহিদ আহমদ,
প্রকাশক : আলহাজ্ব হাফিজ সাব্বির আহমদ, উপদেষ্টা মণ্ডলীর সভাপতি : মাও. কামরুল ইসলাম,
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক: মুহাম্মদ আজির উদ্দিন পাশা, সহযোগী সম্পাদক : সালাহ উদ্দিন ইবনে শিহাব,
সহকারি সম্পাদক: আখতার হোসাইন জাহেদ, মো. রেদওয়ানুল ইসলাম

সম্পাদকীয় কার্যালয়: ২৭০, ওয়াছির প্লাজা, (দ্বিতীয় তলা), চৌমুহনা, এম সাইফুর রহমান রোড, মৌলভীবাজার-৩২০০।
মোবাইল: ০১৭১২৭১৬২৪৪, ০১৭১৯৮৪১৮৬৪, ০১৭০৬৬২৪৬৩২,
ই-মেইল: purbodik11@gmail.com

Developed by: Web Design & IT Company in Bangladesh

Go to top