logo
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • রাজনীতি
  • স্থানীয় সরকার
    • মৌলভীবাজার
    • সিলেট
  • সাহিত্য-সংস্কৃতি
  • পর্যটন
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • আরও
    • ইসলামী জিন্দেগী
    • পত্রিকা
    • মুক্তমত
    • শিক্ষাঙ্গন
    • সাফল্য
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • রাজনীতি
  • মৌলভীবাজার
  • সিলেট
  • প্রবাস
  • অর্থ ও বাণিজ্য
  • স্থানীয় সরকার
  • খেলাধুলা
  • ছড়া সমগ্র
  • পর্যটন
  • নারী ও শিশু
  • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
  • বিনোদন
  • মুক্তমত
  • সম্পাদকীয়
  • ইসলামী জিন্দেগী
  • শিক্ষাঙ্গন
  • সাফল্য
  • সাহিত্য-সংস্কৃতি
  • স্বাস্থ্য-কথন
  • পত্রিকা
  • ফটোগ্যালারী
  1. প্রচ্ছদ
  2. পর্যটন

গল্প
মাহবুবুল আলম ।। মধুমেহ


প্রকাশিত হয়েছে : ২৮ জুলাই ২০২০, ১:১৩ অপরাহ্ণ

মধুমেহ রোগের কারণে জিলেপি আমি খেতে পারিনা। তবে এটি আমার প্রিয় মিষ্টি, কী যে রসালো, স্বাদে টইটম্বুর। বাসার সবারই জিলেপি খুব পছন্দ। তবে ঘরের মানুষের কড়া বারণ ফ্রিজে জিলেপির বাক্সে কিছুতে হাত দেয়া যাবে না। আমি যাতে লুকিয়ে জিলেপি না খেয়ে ফেলি সেজন্যে বাচ্চা দুটোকে স্পাই হিসেবে পেছনে লাগিয়ে রেখেছে যাতে আমি ফ্রিজমুখো না হই। এরই মধ্যে একটা কৌশল রপ্ত করেছি, গিন্নি বিকেলে যখন ভাতঘুম দেয়, আমি তখন ড্রয়িং রুমের টিভিতে বাচ্চাদেরকে ডেকে মটোপাতলো কার্টুন ছেড়ে দিয়ে, দুচার পিস হাপিস করে ফেলি। তবে কথায় আছে না- ‘চোরের দশ দিন আর গৃহস্থের একদিন!’ গিন্নীর হাতে একদিন হাতেনাতে ধরা পড়ে গেলাম। সে আর বলা- কী নিগ্রহ! কী যে নিগ্রহ। বাচ্চা দুটোর দুষ্টু হাসি আমাকে যেন আরও ছোট করে দিল। মনে মনে বললাম- হে মৃত্তিকা বিদীর্ণ হও, তোমার ভেতরে লুকিয়ে লজ্জা নিবারণ করি। তারপরও গিন্নীর চিৎকার আর চেচামেচি আর থামে না-
: সুগার বাড়ুক! তোমাকে নিয়ে হাসপাতাল আর বাড়ি টানাটানি করতে পারবো না। এত এত সমস্যা তবু জিহ্বার লোভ আর গেল না। আমি কপট অভিমানের মতো করে বললাম-
: একটামাত্র জিলেপি খেয়েছি, এতে কী মহাভারত অশুদ্ধ হয়ে গেল! এত কথা এত গঞ্জনা, আমি আর এ ঘরে থাকবো না।
মনে মনে সিদ্ধান্ত নিলাম ইমুশন্যাল ব্ল্যাকমেল না করলে গিন্নীর চিৎকার থামানো যাবে না তাই ঘর থেকে বেরিয়ে যেতে উদ্যত হতেই বাচ্চা দুটো দৌড়ে এসে পেছন থেকে ঝাঁপটে ধরলো। না বাবা, না বাবা তুমি যাবে না।
গিন্নী আবার চেঁচিয়ে বললো-
: আরে যাক যাক, তার দৌঁড় আমার জানা আছে। ‘মোল্লার দৌঁড় মসজিদ পর্যন্ত!’ যাক বাচ্চারা ধরে ঘরের ভেতর নিয়ে গেল তবে নিজেদের বেডরুমে নয়, গেস্টরুমে। বাচ্চারা চলে গেলে সটান বিছানায় শুয়ে নানান কথা ভাবছি।…
সুরমা তো খারাপ কিছু বলে নাই। যা বলছে আমার ভালোর জন্যেই বলছে। ভালোবাসার দাবি থেকেই তা করেছেল। এটা ভেবেই সুরমার প্রতি এখন রাগ অনেকটাই পড়ে গেছে। আমি বিছানায় সটান শুয়ে ছাদে টিকটিকির রঙ্গলীলা দেখে, মনটা কেমন চনমন করে ওঠলো। এসব দেখে দেখে কখন যে ঘুমিয়ে গেলাম মনে নেই।
আমি কিছুটা অসুস্থ। খবর পেয়ে ছুটে এসেছেন সোনেলার বন্ধুরা। টিম লিডার জিসান ভাই। সাথে হেলাল ভাই, ইঞ্জা ভাই, তৌহিদ ভাই, সাবিনা ম্যাডাম, সুপায়ন বড়ুয়া দাদা, নিতাই দাদা ও মমি ভাইসহ অনেকেই এসেছেন। তাদের দেখে আমি হুড়মুড়িয়ে শোয়া থেকে ওঠে বসলাম। পলিথিন প্যাকেটে জিসান ভাইয়ের হাতে কেজিখানেক জিলেপি হবে। জিসান ভাই আমার দিকে জিলেপির প্যাকেটটি এগিয়ে দিয়ে বললেন : নেন ভাই গরম গরম জিলেপি খান। দাঁড়িয়ে থেকে মচমচা করে ভাজিয়ে এনেছি।
আমি সৌজন্যতার খাতিরে বললাল-
: না ভাই জিলেপি খাবনা, আমার মধুমেহ। আপনারা সবাই খান। জিসান ভাই প্যাকেট খুলে সবাইকে একটা একটা করে জিলেপি দিয়ে নিজেই অর্ধেকের বেশি খেয়ে ফেলছেন। তার খাওয়া দেখে আমার জিহ্বা কেমন লকলকিয়ে ওঠলো। তাই সবার মুখের দিকে তাকিয়ে, বিনয়ের ভঙ্গিতে বললাম-: ভাই এত কষ্ট করে যেহেতু আমার জন্যে জিলেপি বয়ে এনছেন, দেন একটা খাই। আমার জানা ছিলনা দরজার ওপাশে সুরমা আড়ি পেতে আছে। আমার কথা শোনেই সুরমা ঘরে ঢুকে বাজপাখির মতো জিসান ভাইয়ের হাত থেকে ছোঁ মেরে জিলেপির প্যাকেটটা নিয়ে ঘর থেকে বেরিয়ে গেল। বন্ধুদের সামনে কী লজ্জা, কী লজ্জা! লজ্জায় একেবার মাথাকাটা গেল। …
বন্ধুরাও এসব দেখে দ্রুত বেরিয়ে যার যার পথে হাঁটা দিল।

দুই

বন্ধুদের সামনে অপমানের কারণে রাগ ও অভিমানে আমি আর বেডরুমে ঘুমোতে গেলাম না, রয়ে গেলাম গেস্টরুমেই। বাচ্চা দুটো এবং সুরমা ডিনারের জন্য অনেক অনুনয়-বিনয় করলো কিন্তু আমি আমার সিদ্ধান্তে অনঢ়, আজ অন্ততঃ ডিনার করবো না। সুরমাকে এটা বোঝানো উচিত গৃহকর্তাকে যখন তখন যে কোনো পরিস্থিতিতে অপমান ও শাসনের যাতাকলে পেষণ করা যায় না। আজ বোঝিয়ে দেবো ‘হট ইজ দ্যা প্রাইস অব রাইস’!আমাদের বিয়ের প্রায় বার বছর হয়ে গেল একবেলার জন্যও না খেয়ে থাকিনি। প্রথম থেকেই তাকে কে বিড়াল মারার কাহিনি শিখিয়ে দিল জানা হলো না। যদিও দুজনের বয়সের ব্যবধান অনেকটাই বেশি। তার থেকে প্রায় আঠার বছরের বড় আমি। পরিবার সামলাতে সামলাতে বয়সটা কখন যে বেড়ে গেল বুঝতেই পারিনি। বলতে গেলে সুরমা ছিল সুন্দরী এক কিশোরী বধূ। নবম শ্রেণিতে থাকতেই বিয়ে হয়ে গেল। সুরমা ভাল করেই জানে, আমি ক্ষিদা মোটেই সহ্য করতে পারি না। ও হয়তো ভেবেছে, রাগ পড়ে গেলেই খেতে যাবো কিন্তু আজ ব্যতিক্রম। এতো অনুরোধের পরও সাড়া না দেয়াতে রাগ দেখিয়ে বেডরুমের দরজা জোরে আওয়াজ করে বন্ধ করে ভেতর থেকে দরজা বন্ধ করে দিল। আর আমি দরজা খোলা রেখেই ডিমলাইট জ্বালিয়ে পায়ের ওপর পা রেখে দুলিয়ে দুলিয়ে ফ্যানের বিরামহীন ঘোরা দেখছি। কিন্তু কতক্ষণ পর পর পেটের ভেতর যেন ক্ষুধার অজগর ঢুকে নাড়িভুঁড়ি সব ওলট-পালট করে দিচ্ছে। এ অবস্থায় মনে হাইপোগ্লাসিময়ার ভয় ঢুকে গেল। এরপর বিছানা ছেড়ে বেড়ালের মতো পা টিপে টিপে ডাইনিং রুমে ঢুকে সন্তর্পণে ফ্রিজ খুলে চরম হতাশ হলাম। খাবার মতো কিছুই নেই। বাসি পাউরুটি আর কলা আছে। আরও ভেতরে হাতিয়ে পেলাম ঢাকনা দেয়া ছোট একটা ফুড কন্টেনারে কিছু রসগোল্লা দেখে জিহ্বা লকলকিয়ে ওঠলো মনে মনে বললাম ‘খেতাপুড়ি’ মধুমেহের। যেই ভাবা সেই কাজ, একটু এদিক ওদিক তাকিয়ে দুইপিস পাউরুটির সাথে একটা কলা আর দুইপিস রসগোল্লা গপাগপ খেয়ে পেট ভরে পানি খেয়ে গেস্টরুমের বিছানায় এসে শুয়ে পড়লাম। তবু শান্তি কলাছলা যা হোক কিছু তো একটা খাওয়া গেল। কী করবো মধুমেহ হওয়ার পর থেকে মিষ্টিজাতীয় খাবার- হোক সেটা পায়েস, রসগোল্লা, জিলেপি নিদেনপক্ষে গুঁড় বা চিনি হলেও খাওয়ার জন্য ডাইনিবুড়ির মতো মায়াবী ডাক ডাকে। তারপর ডায়বেটিস, প্রেসার, হার্ট ও অন্যান্য অসুধ খেয়ে বিছানায় শুলাম। হঠাৎ বেডরুমের দরজা খোলার আওয়াজ পেয়ে আঁড়চোখে তাকিয়ে দেখি সুরমা ডাইনিং রুমে এসে ফ্রিজের ডোর খুলে কী যেন দেখলো, পরক্ষণেই ডোর বন্ধ করে গেস্টরুমের দিকে তাকালো। সাথে সাথে আমিও বিছানায় গভীর ঘুমের ভঙ্গিতে একচোখ হালকা ফাঁক করে কপট নাকডাকা শুরু করলাম। গেস্ট উঁকি দিয়ে সুরমা মুচকি হেসে চলে গেল। সুরমার আর নড়চড়া টের না পেয়ে ডিমলাইট করে ঘুমিয়ে গেলাম।

তিন

মধ্যরাতে শরীরে একটা চাপ অনুভব করে ঘুম ভেঙে গেল। কে, কে? বলে আমি চিৎকার করে উঠলাম। সুরমা আমার মুখ চেপে ধরে ফিসফিস করে বললো-
: চেঁচিও না। আমি। আমি চোর ধরতে এসেছি।
: কই কই চোর কই? কিসের চোর! আমি ঘুম চোখে চোখ কচলাতে কচলাতে বললাল। সুরমা ডিমলাইট অন করে চাপা হাসি হাসতে হাসতে আমার বুকের ওপর গড়িয়ে পড়ে। এমতাবস্থায় আমি আবার বলি-: চোর কই? কিসের চোর! আমি তো মাথামুন্ডু কিছুই বুঝতে পারছি না! এতরাতে আমার সাথে ফাজলামো করছো? সুরমা হেসে আবার গড়িয়ে পড়ে। তারপর চাপা হাসি হেসে বলে : এই যে আমি চোরের বুকের ওপর চেপে ধরে আছি, রসগোল্লা চোর, সাথে কলা ও পাউরুটি খেয়ে মুখ মুছে ভাল মানুষ সেজে ঘুমিয়ে আছে। তুমি কী ভেবেছো জোরে শব্দ করে দরজা লাগিয়ে আমি ঘুমিয়ে রয়েছি, না মশাই মোটেই না। আমি
লাগানোর নাম করে দরজা একটু ফাঁক করে রেখেছিলাম। আমি জানি তুমি ক্ষিদা সহ্য করতে পার না। তার ওপর ডায়বেটিস। যদি হাইপো হয়ে যায়। তাই আমি না ঘুমিয়ে চোখকান খোলা রাখছিলাম। আমি জানতাম তুমি কিছুতেই ক্ষুধা নিয়ে ঘুমাতে পারবে না, ফ্রিজ খুলতে আসবেই। আমি এটাও জানি তুমি চুরি করে মিষ্টি খাও। বাচ্চারা দু’একবার বলেছে-
: জান মা বাবা না চুরি করে ফ্রিজ খুলে মিষ্টি খায়। আমি ওদেরকে বলেছি-
: বাবা চুরি করবে কেন? এসব তো বাবারই কেনা, নিজের কেনা জিনিস বা খাবার খেলে চুরি হবে কেন? মা! তবে যে তুমি বাবা চোর বলো? আরে সেটা আমি রাগ করে বলি। কেননা, তোমাদের বাবার ডায়বেটিস, মিষ্টিজাতীয় খাবার বেশি খেলে তার ক্ষতি হয়, তাই।…
আমার আরও ভয় সামনেই ঈদ তখন তোমাকে নিয়ে টানাহ্যাঁচড়া করতে হলে তো ঈদই মাটি। তাছাড়া গরুর মাংসের প্রতি লোভও তো তোমার কম না। এখন মিষ্টিমুষ্টি খেয়ে যদি ডায়বেটিস বাড়িয়ে রাখ তখন কী, তখন না হবে ঈদ, না হবে কোরবানি মাংস খাওয়া। সুরমার কথা শুনে আমার অভিমানের বরফ গলে গেল। মনে মনে ভাবলাম সুরমা যা করছে সে তো
আমার ভালর জন্যই করছে। তবু অভিমানের সুরেই বললাম-
: তাই বলে বন্ধুদের সামনে এমন অপমান করবে? কথা কেড়ে নিয়ে সুরমা বলে-
: অপমান করবো না! এ উছিলায়, সে উছিলায় তারা মিষ্টি নিয়ে আসবে! তারা জানে না তোমার কঠিন ডায়বেটিস। রাগটা আমি তোমাকে দেখাইনি, তোমার বেবুঝ বন্ধুদেরকে দেখিয়েছি। তারা যেন আমার বাসায় আর কোনদিন মিষ্টিটিষ্টি নিয়ে না আসে। তার এসব কথা শোনে সুরমাকে বুকে জড়িয়ে ধরে আমিও জোরে হেসে ওঠলাম। সুরমা আবার মুখ চেপে ধরে ক্ষীণস্বরে বললো-
: আস্তে বাচ্চারা জেগে ওঠবে। সুরমা আমার বাঁধন ছেড়ে ওঠে গিয়ে ভেতর থেকে দরজাটা লক করে দিয়ে বিছানায় ফিরে
এলো।

মাহবুবুল আলম : কবি, গল্পকার ও কলামিস্ট

পর্যটন এর আরও খবর
বিশ্বের ৫ প্রাকৃতিক বিস্ময়

বিশ্বের ৫ প্রাকৃতিক বিস্ময়

কবিতা: বড্ড গরম ll প্রিতময় সেন

কবিতা: বড্ড গরম ll প্রিতময় সেন

টিকটিকির টিক্ টিক্ – প্রিতময় সেন

টিকটিকির টিক্ টিক্ – প্রিতময় সেন

রাজন আহমদ : হাওর আন্দোলনের বরপুত

রাজন আহমদ : হাওর আন্দোলনের বরপুত

অনিতা দেব’র দুই কবিতা: আমার শিক্ষক ও নব বারতা

অনিতা দেব’র দুই কবিতা: আমার শিক্ষক ও নব বারতা

ধর্মরক্ষার নামে যথেচ্ছাচার রুখে দাঁড়ান শ্রীমঙ্গলবাসী! 

ধর্মরক্ষার নামে যথেচ্ছাচার রুখে দাঁড়ান শ্রীমঙ্গলবাসী! 

সর্বশেষ সংবাদ
সাবেক অর্থমন্ত্রীর সহধর্মিণী বেগম দূররে সামাদ রহমানের মৃত্যুবার্ষিকীতে দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত
সাবেক অর্থমন্ত্রীর সহধর্মিণী বেগম দূররে সামাদ রহমানের মৃত্যুবার্ষিকীতে দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত
মৌলভীবাজার শহরের পশ্চিম বাজারে পৌর বিএনপি কার্যালয়ের উদ্বোধন
মৌলভীবাজার শহরের পশ্চিম বাজারে পৌর বিএনপি কার্যালয়ের উদ্বোধন
মৌলভীবাজারে ৭ দফা দাবিতে আদর্শ শিক্ষক ফেডারেশনের মিছিল ও স্মারকলিপি প্রদান
মৌলভীবাজারে ৭ দফা দাবিতে আদর্শ শিক্ষক ফেডারেশনের মিছিল ও স্মারকলিপি প্রদান
‘আপনার এসপি’ নামে মৌলভীবাজার জেলা পুলিশের বিশেষ সেবা চালু
‘আপনার এসপি’ নামে মৌলভীবাজার জেলা পুলিশের বিশেষ সেবা চালু
মার্শাল আর্ট প্রতিযোগিতায় আবু ওবায়দা মো. মাসরুর খানের রৌপ্য ও ব্রোঞ্জ পদক অর্জন
মার্শাল আর্ট প্রতিযোগিতায় আবু ওবায়দা মো. মাসরুর খানের রৌপ্য ও ব্রোঞ্জ পদক অর্জন
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করল বিভিন্ন রাজনৈতিক দল
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করল বিভিন্ন রাজনৈতিক দল
মৌলভীবাজারে বর্ণাঢ্য আয়োজনে কালবেলার তৃতীয় প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন 
মৌলভীবাজারে বর্ণাঢ্য আয়োজনে কালবেলার তৃতীয় প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন 
কমলগঞ্জে প্রয়াত বিএনপি নেতা খসরুর স্মরণে আলোচনা ও দোয়া মাহফিল
কমলগঞ্জে প্রয়াত বিএনপি নেতা খসরুর স্মরণে আলোচনা ও দোয়া মাহফিল
ভিডিও কলে নকল অস্ত্র দেখিয়ে ‘বাসায় বসেই ব্যবসা’, কুলাউড়ার মোক্তাদির র‍্যাবের জালে ধরা
ভিডিও কলে নকল অস্ত্র দেখিয়ে ‘বাসায় বসেই ব্যবসা’, কুলাউড়ার মোক্তাদির র‍্যাবের জালে ধরা
উন্নয়ন বঞ্চিত সিলেটের মানুষ ফুঁসে উঠার আগেই বিহিত ব্যবস্থা নিন: আলহাজ হাফিজ সাব্বির আহমদ
উন্নয়ন বঞ্চিত সিলেটের মানুষ ফুঁসে উঠার আগেই বিহিত ব্যবস্থা নিন: আলহাজ হাফিজ সাব্বির আহমদ
মৌলভীবাজারে সফলতার গল্প তুলে ধরলেন তরুণরা
মৌলভীবাজারে সফলতার গল্প তুলে ধরলেন তরুণরা
গুণী শিক্ষক সম্মাননা পেলেন মোছাম্মাৎ আমিনা বেগম
গুণী শিক্ষক সম্মাননা পেলেন মোছাম্মাৎ আমিনা বেগম
৫ দফা দাবিতে মৌলভীবাজারে জামায়াতের বিক্ষোভ মিছিল ও স্মারকলিপি প্রদান
৫ দফা দাবিতে মৌলভীবাজারে জামায়াতের বিক্ষোভ মিছিল ও স্মারকলিপি প্রদান
জুলাই সনদ বাস্তবায়নসহ পাঁচ দফা দাবিতে মৌলভীবাজারে খেলাফত মজলিসের স্মারকলিপি প্রদান
জুলাই সনদ বাস্তবায়নসহ পাঁচ দফা দাবিতে মৌলভীবাজারে খেলাফত মজলিসের স্মারকলিপি প্রদান
জননেতা মফিজ আলীর ১৭-তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
জননেতা মফিজ আলীর ১৭-তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
সরকারি ও বেসরকারি উদ্যোগের সমন্বয় ও সমর্থন নিশ্চিত করল ডিনেট: ‘নাগরিক সমন্বয়’ প্রকল্পের পরিচিতি সভা অনুষ্ঠিত 
সরকারি ও বেসরকারি উদ্যোগের সমন্বয় ও সমর্থন নিশ্চিত করল ডিনেট: ‘নাগরিক সমন্বয়’ প্রকল্পের পরিচিতি সভা অনুষ্ঠিত 
ট্রেন উদ্ধার শেষে ফেরার পথে প্রাণ হারালেন রেল প্রকৌশলী
ট্রেন উদ্ধার শেষে ফেরার পথে প্রাণ হারালেন রেল প্রকৌশলী
আদর্শ নাগরিক গঠনে শিক্ষার্থীদের আল্লাহভীরু ও সৎ হওয়ার অনুপ্রেরণা: বশির আহমদ
আদর্শ নাগরিক গঠনে শিক্ষার্থীদের আল্লাহভীরু ও সৎ হওয়ার অনুপ্রেরণা: বশির আহমদ
শ্রীমঙ্গলে ছুরিকাঘাত করে ৩ লাখ টাকা ছিনতাই, এক ছিনতাইকারীকে গণধোলাই
শ্রীমঙ্গলে ছুরিকাঘাত করে ৩ লাখ টাকা ছিনতাই, এক ছিনতাইকারীকে গণধোলাই
দাখিলে শ্রেষ্ঠ গুণী শিক্ষক শ্রীমঙ্গলের ডোবাগাঁও মাদরাসার আব্দুর রহিম
দাখিলে শ্রেষ্ঠ গুণী শিক্ষক শ্রীমঙ্গলের ডোবাগাঁও মাদরাসার আব্দুর রহিম

© 2025 purbodeek.com

সম্পাদকমন্ডলীর সভাপতি: আলহাজ্ব মো: চন্দন মিয়া, সম্পাদক : মুজাহিদ আহমদ,
প্রকাশক : আলহাজ্ব হাফিজ সাব্বির আহমদ, উপদেষ্টা মণ্ডলীর সভাপতি : মাও. কামরুল ইসলাম,
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক: মুহাম্মদ আজির উদ্দিন পাশা, সহযোগী সম্পাদক : সালাহ উদ্দিন ইবনে শিহাব,
সহকারি সম্পাদক: আখতার হোসাইন জাহেদ, মো. রেদওয়ানুল ইসলাম

সম্পাদকীয় কার্যালয়: ২৭০, ওয়াছির প্লাজা, (দ্বিতীয় তলা), চৌমুহনা, এম সাইফুর রহমান রোড, মৌলভীবাজার-৩২০০।
মোবাইল: ০১৭১২৭১৬২৪৪, ০১৭১৯৮৪১৮৬৪, ০১৭০৬৬২৪৬৩২,
ই-মেইল: purbodik11@gmail.com

Developed by: Web Design & IT Company in Bangladesh

Go to top